Loading...

ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো (হার্ডকভার)

লেখক: মুহাইমিনুল ইসলাম অন্তিক

স্টক:

৩৩০.০০ ২৮০.৫০

একসাথে কেনেন

লেখকের কথা

ক্রিমিয়া থেকে কিয়েভ কতদূর সে হিসেব না হয় পরে করা যাবে। তবে চেরনোবিলের দুঃখগাথা কমবেশি সবার জানা। আর ইউক্রেন ভূখণ্ডের বাইরে থেকেও মস্কো সেখানে সবথেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে শতবর্ষ ধরে। তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ, ভূ-রাজনীতি আর দখল-বেদখলের লড়াইয়ে সভ্যতা-সংস্কৃতির পীঠস্থান ক্রিমিয়া থেকে হাজার লাখো তাতার জনগোষ্ঠী কোথায় লাপাত্তা হয়ে গেছে এই প্রশ্নের উত্তরটা কি কারও জানা আছে?
আহমেদ ইবনে ফাদলান ইবনে আব্বাস ইবনে রশিদ ইবনে হাম্মাদ তাঁর সুবিশাল নামের পাশাপাশি ততোধিক গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনায় যে কিয়েভান রুশের কথা বলে গিয়েছেন তারা আসলে কারা? ইউক্রেনের ভূখণ্ড আস্তে আস্তে যুদ্ধবিগ্রহ আর দখল-পুনর্দখলের ইঁদুর দৌড়ে কে কাকে হারিয়েছে? সে হাসিটা কার আর জিতেছে কে? এইসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে একটি কথা বলে রাখা ভাল। তা হচ্ছে ‘ইউক্রেনের শত-সহস্র বছরের লড়াইয়ে যে হারুক, যেইবা জিতুক একটি পক্ষ প্রতিবার পরাজিত তা হচ্ছে মানবতা’।
সেদিনের ইউক্রেনে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই আরেকবার গল্পটা করা হোক। আরেকবার চায়ের কাপে ঝড় তুলুক আলোচান যে ‘ইউরোমাইদান’ আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তাকে ‘ইউক্রেনের জনগণের আন্দোলন’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছিল কেনো, আসলে সেটা কাদের আন্দোলন?
আমরা কি ভেবে দেখেছি এ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের সিংহভাগ পশ্চিম ইউক্রেনের অধিবাসী। তারা একদিকে যেমন রাশিয়া বিদ্রোহী, তেমনি যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা বিশ্বের সাথে জোট বাঁধতে আগ্রহী। তাহলে তাদের একাংশের আন্দোলন কিভাবে পুরো ইউক্রেনের জনগণকে উপস্থাপন করছে সেটা নিয়ে কেনো প্রশ্ন ওঠেনি?
রাশিয়া সুযোগ বুঝে পূর্বাঞ্চলের ইউক্রেনের অধিবাসীদের সমর্থন দেয় তাদের ইউরোমাইদান বিরোধী আন্দোলনের ক্ষেত্রে। তারা ইউক্রেন থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার যে চেষ্টা চালিয়েছিল তার কুশীলবও ছিল খোদ রাশিয়া। যে যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের সহযোগীরা পশ্চিম ইউক্রেনের ইউরোমাইদানীদের বলছে বিপ্লবী তারাই আবার রুশপন্থীদের বলতে শুরু করেছে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’। ব্যাপারটা কেমন যেন মনে হচ্ছে না? তবে কি পশ্চিমের ইউক্রেনবাসীরা সাধু, আর পূর্বাঞ্চলের অধিবাসীরা যতো গণ্ডগোলের মূল?
আপনার মনে হতেই পারে পশ্চিমের পক্ষ থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদী ট্যাগ খাওয়ামাত্র ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের মানুষ বিচ্ছিন্ন হওয়ার চেষ্টা শুরু করে দিল কেনো। তারা নিজ দেশে থাকার একটু চেষ্টাও কেনো করে দেখতে চাইছে না। উল্টো তারা নিজেদের উটকো ভেবে ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ‘দনেৎস্ক’ আর ‘লুহানস্ক’ নামে ভিন্ন দুটি প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আর পুতিন দুটি বিছিন্ন জনপদকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি তাদের একত্রে ‘দনবাস’ তথা ‘ডনবাস’ নামে ডাকার সুযোগও করে দিয়েছে।
খেয়াল করলে দেখা যায়, ‘ডনবাসের’ পুরোটা যখন বিচ্ছিন্ন হয়নি ঠিক তখন ইউরোমাইদান আন্দোলন তুঙ্গে। এটাকে সুযোগ হিসেবে কাজে লাগিয়ে পুতিন ইউক্রেনের অধীনে থাকা ক্রিমিয়া দখল করে নেয়। ঠিক তখন থেকে ডনবাস তথা ‘দনেৎস্ক’ এবং ‘লুহানস্ক’ লড়তে শুরু করেছে স্বাধীনতার জন্য। ডনবাসের স্বাধীনতাকামী মানুষদের পশ্চিমা বিশ্ব কোনো স্বীকৃতি যেমন দেয়নি তেমনি তাদের উপর ইউক্রেনের সেনাবাহিনী গত ৮ বছর ধরে নানা রকম হামলা আর নির্যাতন করে আসছে।
রাশিয়া যেমন পশ্চিম ইউক্রেনের সঙ্গে লড়াই করছে তেমনি পশ্চিমের মদদপুষ্ট ইউক্রেন সরকার ‘ডনবাস’ অঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর, প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলেজ, হোটেল-রেস্তোরাঁ এমনকি হাসপাতাল পর্যন্ত ধ্বংস করেছে মিসাইল হামলার মাধ্যমে। জঘন্য ব্যাপার হচ্ছে ডনবাসের নেতৃস্থানীয় মানুষগুলো রাশিয়ার কোনো অন্যায় দেখে না। পাশাপাশি সেখানে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে আক্রমণ হলে তা প্রতিহত করার কোনো সক্ষমতাও তাদের নেই।
খাবারের সংকট থেকে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ডনবাসের মানুষের জীবনে ভয়াবহ সময় নিয়ে এনেছে। তারপর সেখানে চড়ামূল্যে বিক্রি হচ্ছে রাশিয়া চোরাই পথে নিয়ে আসা মেয়াদোত্তীর্ণ গুড়া দুধ, শিশু খাদ্য এমনকি ওষুধও। তারা ইউক্রেনীয় মুদ্রাকে বাদ দিয়ে চালু করেছে রুশ রুবল। এমনকি ইউক্রেনের পাসপোর্ট বাদ দিয়ে সেখানে প্রচলন করা হয়েছে রুশ পাসপোর্ট। যদি কোনো স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরে এমন অরাজকতা চলে তবে তা কি তার সরকারের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব? ধরা যাক জেলেনোস্কি একজন কৌতুকাভিনেতা!! তাই বলে নিজ দেশের অভ্যন্তরে এমন কৌতুক তিনিও মেনে নিতে পারেননি।
পশ্চিম ইউক্রেনের মতো ভয়াবহতা দেখা দিয়েছে পূর্বাঞ্চলের ডনবাসেও। সেখানে ইউক্রেনের স্বাধীনতাকামী তথা ইউক্রেনপন্থী কাউকে পেলেই রাশিয়ান বাহিনী তাদের ধরে ধরে গুম করে দিচ্ছ। ২০১৪ সাল থেকে ডনবাসে দাদাগিরি করে যাচ্ছে রুশ সেনাদল। তারা সেখানে খুলেছে ‘আইসোলিৎসিয়া’ নামের একটা ভয়ানক নির্যাতন কেন্দ্র। ইউক্রেনের পক্ষে কেউ কাজ করছে এমন সন্দেহ হলে তাকে ধরে নিয়ে সিলিংয়ে উল্টো করে লটকে মারধোর করা, ইলেকট্রিক শক দেওয়া, ওয়াটার বোর্ডিং করা কিংবা হাত-পায়ের নখ প্লায়ার্স দিয়ে টান মেরে উপড়ে ফেলা হচ্ছে। একটা নামমাত্র হলেও স্বাধীন দেশ তাদের পক্ষে এই অন্যায় নির্যাতন কতদিন সহ্য করা সম্ভব?
রাশিয়া দখল নেওয়ার পর থেকে ‘ডনবাস’ অঞ্চলের মানুষ এখন উভয় সংকটে পড়েছে। তারা এখন ‘স্কুলের হেডমাস্টারের কুকুর, না বাড়ির না স্কুলের’। এমনি পরিস্থিতিতে সব সংকট উপেক্ষা করেও ডনবাসবাসী হতে চেয়েছিল রাশিয়ার অংশ, তবে পুতিন এটা চাননি। তিনি ‘ডনবাস’ অঞ্চলকে একীভূত করাকে নিজেদের জন্য উটকো ঝামেলা বলে মনে করেছেন। তাই তাদের রুশ ফেডারেশনের অংশ না বানিয়ে আলাদা রাষ্ট্র হিসাবেই স্বীকৃতি দিয়ে দেওয়াকেই নিরাপদ মনে করেছেন পুতিন। কিন্ত আদতে সেখানে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে পারে এমন কেউ নাই। সবাই যে যার মতো পারছে গণমানুষের সর্বনাশই করে যাচ্ছে।
‘ডনবাসের ডন’ রাশিয়ার দাদাগির কিংবা পশ্চিমের নানা অবরোধ, গণমাধ্যমের অপপ্রচার আর রুশ আগ্রাসনের মাঝখানে পড়ে এদিকে হারিয়ে গেছে ভয়াবহ এক কাণ্ড। ইউক্রেন অঞ্চলে বিদ্যমান ‘হোয়াইট সুপ্রিমেসি’ তথা ‘শ্বেতসন্ত্রাসী বর্ণবাদ’ নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেছে? অনেকে হাস্যরসাত্মক বলে উড়িয়ে দিলেও ইউক্রেন হামলার আগে পুতিন দাবি করেছিলেন সেখানদের নব্য নাজিদের দমনের কথা। সত্য বলতে পুতিনের কথায়ও যুক্তি আছে। যদি তাই হয় তবে এই নব্য নাজি কারা? কাদের প্রশ্রয়ে তাদের এই বাড়াবাড়ি?
ইউক্রেনের নব্য নাৎসি বলা যেতে পারে সাদা চামড়ার বর্ণবাদী ‘অ্যাজোভ ব্যাটালিয়ন’ কে। তারা নামে একটা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কিন্ত কাজের ক্ষেত্রে উগ্র জাতীয়তাবাদী প্যারামিলিটারি প্রতিষ্ঠান। ভয়াবহ রকম হোয়াইট সুপ্রিমেসি তথা ‘শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদে’ বিশ্বাসী এই সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বহুদিন থেকে ডনবাসের মানুষদের ধরে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার করে আসছে। কিন্ত রাশিয়া বিরোধী পশ্চিমা মিডিয়া তাদের অত্যাচারের খবর কোথাও প্রচার করেনি।
ডনবাসের আশেপাশে নানা স্থানে ইউক্রেন বিদ্বেষ আর রাশিয়ার পক্ষাবলম্বনের সুর তুলে তারা সেখানে করছে চাঁদাবাজি। স্কুল-কলেজগামী মেয়েদের ধরে নিয়ে ধর্ষণ এবং হত্যা করে তাদের রাস্তার পাশে ফেলে যাচ্ছে এরা। তারপরেও প্রচলিত আইন কিংবা রাষ্ট্রীয় কোনো বিধানে এদের বিচার হচ্ছে না। কারণ অনেক আগেই ইউক্রেনের রাষ্ট্রযন্ত্র ভেঙ্গে পড়েছে। আর সে অবস্থায় রাশিয়া নিতে চাইছে তার সুবিধা, পশ্চিমা বিশ্ব খুঁজছে তার দখলদারিত্বের সুযোগ।
সাধারণ জনগণের মুক্তির চিন্তা বাদ দিয়ে জেলেনোস্কি খুব সম্ভব লোভ করেছেন একটা নোবেল শান্তি পুরষ্কারের। পাশাপাশি পশ্চিমা গণমাধ্যম তাকে নায়ক হিসেবে উপস্থাপন করার কাজটা বেশ দায়িত্ব নিয়ে করছে। ফলে ইউক্রেনের গণমানুষের কান্না এতোদিন হারিয়ে গেছে ভয়াবহ অন্ধকারের নিচে। আর আজ তাদের আর্তচিৎকার চাপা পড়ে যাচ্ছে রাশিয়ার নিক্ষিপ্ত কামানের গোলার কানে তালা লেগে যাওয়া শব্দ আর বোমার বিস্ফোরণের আড়ালে।
রুশ আগ্রাসন শুরুর পর জেলেনোস্কি শুধু গণমাধ্যমের সামনে নিজেকে উপস্থাপনে ব্যস্ত। জনগণকে রক্ষার কোনো উদ্যোগ তাকে নিতে দেখা যায়নি। একদিনে আবেগী কথা বলে সাধারণ মানুষকে কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই রাশিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে খুনের দায়ে জেল খাটতে থাকা আসামীদেরও মুক্তি দিয়েছেন যুদ্ধে অংশ নিতে। রাষ্ট্রীয় অস্ত্রাগার খুলে বন্দুক বের করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়ার জন্য এমন অনেকের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, যারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়বে নাকি গণমানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিজেদের আখের গোছাবে কে জানে!
তাই, ইউক্রেন সংকট নিয়ে অনেক পর্যবেক্ষণের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে রাশিয়া নাকি ইউক্রেন শেষ অবধি ময়দানি লড়াইতে কারা টিকে থাকে। যুদ্ধবিরতি ঘটলে ডনবাসের ভাগ্যে কি ঘটে? রাশিয়া দখলকৃত ক্রিমিয়ার জনগণের ভাগ্যলিপি লেখা হয় কিভাবে। বর্ণবাদী শ্বেতসন্ত্রাসী অ্যাজোভদের খুন, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞ আর চাঁদাবাজি থেকে ইউক্রেনের মানুষ কিভাবে নিজেদের রক্ষা করবে? জেলেনস্কিকে মহান করে তুলে ধরা পশ্চিমা গণমাধ্যম গণমানুষের দুরাবস্থার কথা কতটুকু তুলে ধরে সেটাও বিবেচ্য হওয়ার কথা।
উচ্চারণের অযোগ্য কঠিন নাম, উপযুক্ত তথ্যসূত্রে অপ্রতুলতা আর আগ্রহহীনতার কারণে ইতিহাসের পাতায় ইউক্রেন কেমন ছিল তা খুঁজে দেখার চেষ্টা হয়েছে একেবারেই কম। খুব সম্ভবত বাংলা ভাষায় এ সম্পর্কিত কোনো গবেষণা গ্রন্থ দূরে থাক একটি বিস্তৃত পরিসরের প্রবন্ধও খুঁজে পাওয়া দায়।
পাশাপাশি রুশ সরকারের অর্থায়নে যেসব বই মুফতে বিতরণ করা হয়েছিল সেগুলোতে দুই চার লাইন লেখা পাওয়া গেলেও পুরোপুরি পক্ষপাতদুষ্টটায় ভরা এবং পাঠের অযোগ্য। আর সেদিক থেকে চিন্তা করতে গেলে ইউক্রেন রাশিয়া সংকট নিয়ে তথ্যনির্ভর একটি গ্রন্থ প্রণয়নের প্রয়োজন ছিল অনেক আগেই। একটু দেরিতে হলেও কাজটি শেষ করতে পারায় প্রথমেই শুকরিয়া আদায় করছি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের। দীর্ঘ শ্রমে বিভিন্ন গবেষণাপত্র, গবেষণা গ্রন্থ, জার্নাল, সাময়িকী আর মানচিত্র অধ্যয়ন করে এই গ্রন্থটি লেখা হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস গ্রন্থটি ইউক্রেন এবং রাশিয়ার ইতিহাস ও ভূ-রাজনীতি বিষয়ের আগ্রহী পাঠকের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবে। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যারা রাশিয়ার ইতিহাস পাঠ করে তাদের জন্য সহায়ক গ্রন্থ হিসেবেও কাজে লাগতে পারে।
ড. মো. আদনান আরিফ সালিম
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যায়, গাজীপুর-1705

মুহাইমিনুল ইসলাম অন্তিক
নিকুঞ্জ, খিলক্ষেত, ঢাকা।

Crimiya Kyev Moscow,Crimiya Kyev Moscow in boiferry,Crimiya Kyev Moscow buy online,Crimiya Kyev Moscow by Md. Adnan Arif Salim,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো বইফেরীতে,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো অনলাইনে কিনুন,মো: আদনান আরিফ সালিম এর ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো,9789848047507,Crimiya Kyev Moscow Ebook,Crimiya Kyev Moscow Ebook in BD,Crimiya Kyev Moscow Ebook in Dhaka,Crimiya Kyev Moscow Ebook in Bangladesh,Crimiya Kyev Moscow Ebook in boiferry,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো ইবুক,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো ইবুক বিডি,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো ইবুক ঢাকায়,ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো ইবুক বাংলাদেশে
মো: আদনান আরিফ সালিম এর ক্রিমিয়া কিয়েভ মস্কো এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 264.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Crimiya Kyev Moscow by Md. Adnan Arif Salimis now available in boiferry for only 264.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১৫০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2022-03-01
প্রকাশনী স্বরে অ
ISBN: 9789848047507
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

মো: আদনান আরিফ সালিম
লেখকের জীবনী
মো: আদনান আরিফ সালিম (Md. Adnan Arif Salim)

Dr. Md. Adnan Arif Salim বর্তমানে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপেন স্কুলে ইতিহাসের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। জন্ম পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশীতে। লিখছেন ইতিহাস, প্রত্নতত্ত্ব, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সাম্প্রতিক নানা বিষয় নিয়ে।

সংশ্লিষ্ট বই