দাজ্জালি সমাজ পুরো শক্তি দিয়ে বিবাহকে বিলম্ব ও অতিকঠিন বানিয়েছে। প্রথমে উচ্চ শিক্ষা, ক্যারিয়ার তৈরি, জব ইত্যাদি কারণ দেখিয়ে বিয়েকে বিলম্বে নিয়ে এসেছে। অতঃপর স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, অফিস, এমনকি পথে-ঘাটে দুই বিপরীত লিঙ্গের মানুষকে কাছাকাছি নিয়ে এসেছে। ফলে প্রেমপ্রীতি নামক হারাম সম্পর্ক ও যিনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়েছে। ছেলে মেয়ে ৩০ বয়স হবার পর বিয়ের আসরে বসলেও হাজারো প্রথা, হিন্দুয়ানী যৌতুক ও সমাজকে দেখানোর জন্য অধিক মোহরানা ধার্য, ইত্যাদি দ্বারা বিয়েকে কঠিন করে তোলা হয়েছে। দিনশেষে বর্তমান সমাজে যিনা যত সহজ হচ্ছে বিবাহ তত কঠিন হচ্ছেন। এমতাবস্থায় দ্বীনি ব্যক্তিদের উচিত হল রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশের দিকে ধাবিত হওয়া, দাজ্জালি প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা, বিয়েকে সহজ করা, বিয়েতে স্বল্প ব্যয় করা ইত্যাদি।
biye-ordek din,biye-ordek din in boiferry,biye-ordek din buy online,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন বইফেরীতে,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন অনলাইনে কিনুন,গাজী মুহাম্মাদ তানজিল এর বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন,biye-ordek din Ebook,biye-ordek din Ebook in BD,biye-ordek din Ebook in Dhaka,biye-ordek din Ebook in Bangladesh,biye-ordek din Ebook in boiferry,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন ইবুক,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন ইবুক বিডি,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন ইবুক ঢাকায়,বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন ইবুক বাংলাদেশে,biye-ordek din by Gazi Mohammad Tanjil
গাজী মুহাম্মাদ তানজিল এর বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 204.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। biye-ordek din by Gazi Mohammad Tanjilis now available in boiferry for only 204.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ১৭৬ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2020-08-13 |
প্রকাশনী |
পথিক প্রকাশন |
ISBN: |
|
ভাষা |
বাংলা |
ক্রেতার পর্যালোচনা
1-2 থেকে 2 পর্যালোচনা
-
পর্যালোচনা লিখেছেন 'Ayesha Shiddika'
বই সম্পর্কে :
বিয়ে পারিবারিক জীবনের প্রথম শর্ত। একজন পুরুষ এবং একজন নারীর মধ্যে শরিয়ত মোতাবেক যে বন্ধন স্থাপিত হয় তারই নাম বিয়ে।বিয়ের বন্ধন কেবলমাত্র গতানুগতিক বা কোনো সামাজিক প্রথা নয়,এটা মানব জীবনের ইহকাল ও পরকালের মানবীয় পবিত্রতা রক্ষার জন্য আল্লাহ পাকের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামত। সুতরাং এটা যে কেবল দুনিয়ার জীবনের গুরুত্বই বহন করে এমন নয় বরং পরকালীন জীবনের অধ্যায়েও অনেক গুরুত্ব বহন করে।
সৃষ্টির আদিকাল থেকেই নারী-পুরুষ একে অপরের পরিপূরক ও পরিপোষক।জন্মের পর হতে মানুষ বড় হতে থাকে। বড় হওয়ার পাশাপাশি তার চাহিদাও বদলাতে থাকে।মানুষ যখন কৈশোরে পদার্পণ করে তখন তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি প্রবল টান সৃষ্টি হয়।ইসলাম এই সময়টাতে খুব গুরুত্ব আরোপ করে। এসময় ইসলামের সকল বিধান পালন করা তার উপর ফরজ হয়ে পড়ে। মানুষকে এ সময় নিজের দ্বীন কায়েম করতে হয়,আর বিয়ে হলো এই দ্বীনের একটি অংশ।কিন্তু ফিতনায় জর্জরিত এই সমাজব্যবস্থা বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করে। কারণ তারা চায়,যুবকরা বিয়ে থেকে দূরে সরে এসে ফিতনার বেড়াজালে আটকে পড়ুক এবং ইসলাম থেকে সরে আসুক।দাজ্জালি সমাজব্যবস্থা বিয়েকে করে দিয়েছে কঠিন ও কষ্টসাধ্য।'আগে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে,এরপর বিয়ে' এই ধারণাটি তারা যুবসমাজের মাথায় গেঁথে দিয়েছে এবং পাশাপাশি বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে৷ এই জঘন্যতম সমাজব্যবস্থার ফলে যুবসমাজ পথভ্রষ্ট হচ্ছে এবং প্রেম নামক যেনায় লিপ্ত হয়ে বিয়ে থেকে দূরে সরে আসছে।এমতাবস্থায় রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করা এবং বিয়েকে পূরণো রূপে ফিরিয়ে আনার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছে 'আর্লি ম্যারেজ ক্যাম্পেইন গ্রুপ'। গ্রুপের প্রারম্ভ থেকে এখন পর্যন্ত সদস্যদের লেখাগুলো বাছাই করে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লেখার সংকলন নিয়েই ❝বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন❞ বইটি রচিত হয়েছে। বইটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে বিয়ে।দাজ্জালি সমাজব্যবস্থা কিভাবে বিয়েকে কঠিন করে দিয়ে,যিনাকে সহজ করে দিয়েছে তারই লেখনী বইটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।পাশাপাশি ইসলামে বিয়ের নিয়ম,বিয়ের তথাকথিত কুসংস্কার,পারিবারিক সুখশান্তি লাভের পাথেয় ইত্যাদিও বইটিতে সংযোজিত হয়েছে।
বইটির প্রয়োজনীয়তা :
মহান আল্লাহপাক আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আ:)কে সৃষ্টি করে তাঁর জীবনের পরিপূর্ণতা আনয়নের লক্ষ্যে আদি মাতা হযরত হাওয়া (আ:)কে তাঁর জীবনসাথী হিসেবে সৃষ্টি করে।বিয়ের মাধ্যমেই একে অন্যের পরিপূরক জীবন সঙ্গী হিসেবে আবদ্ধ করে দেন।
কেননা নারীর সাথে পুরুষদের সর্ম্পক স্থাপনের জন্য বিয়ে হচ্ছে একমাত্র বৈধ,বিধিবদ্ধ,সার্বজনীন এবং পবিত্র ব্যবস্থা।আল্লাহপাক পবিত্র কুরআনের সূরা বাকারার ১৮৭ নং আয়াতে এরশাদ করেন,“ স্ত্রীরা হচ্ছে তোমাদের জন্য পোশাক স্বরূপ আর তোমরা তাদের জন্য পোশাক স্বরূপ।” অর্থাৎ পোশাক যেমন করে মানব দেহকে সকল প্রকার নগ্নতা, অশ্লীলতা, কুশ্রীতা ইত্যাদি থেকে বাঁচিয়ে রাখে ঠিক তেমনি বিবাহর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী পরস্পর পরস্পরকে সেভাবে বাঁচিয়ে রাখে।একই প্রসঙ্গে মিসকাত শরীফে এরশাদ করা হয়েছে,“যে ব্যক্তি বিয়ে করল তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ হয়ে গেল, সে যেন বাকি অর্ধেকের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করে।”পবিত্র কোরআনের পাশাপাশি বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) সামর্থ্যবান লোকদেরকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার প্রতি বিশেষভাবে অনুপ্রাণীত করার সাথে সাথে সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ইচ্ছাকৃতভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হওয়াকে নিরুৎসাহিত করেন।
“বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন”বইটিতে বিয়ে নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ভোগা যুবসমাজের উদ্দেশ্যে খুব সুন্দর গোছানোভাবে উপদেশ প্রদান করা হয়েছে। বিয়ে কেন জটিল হয়ে গিয়েছে বর্তমান সমাজের কাছে,এই বিষয়টির যুক্তি প্রস্ফুটিত করা হয়েছে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে। দেরিতে বিবাহ, বাল্যবিবাহ,হারাম রিলেশনশিপ,সামাজিক কুসংস্কার,ইসলামে বিয়ের নিয়ম,সুখি সংসারের পাথেয় ইত্যাদি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরা হয়েছে।যুবকরা যেন ফেতনার মোহজালকে ছিন্ন করে বিয়ের মাধ্যমে পবিত্র সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে সেই তাগিদই দেওয়া হয়েছে বইটিতে। তাই সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য বইটির প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
June 28, 2022
-
পর্যালোচনা লিখেছেন 'রাব্বাতুল বাইত'
বই সম্পর্কে :
-----------------
বিয়ে পারিবারিক জীবনের প্রথম শর্ত। একজন পুরুষ এবং একজন নারীর মধ্যে শরিয়ত মোতাবেক যে বন্ধন স্থাপিত হয় তারই নাম বিয়ে।বিয়ের বন্ধন কেবলমাত্র গতানুগতিক বা কোনো সামাজিক প্রথা নয়,এটা মানব জীবনের ইহকাল ও পরকালের মানবীয় পবিত্রতা রক্ষার জন্য আল্লাহ পাকের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামত। সুতরাং এটা যে কেবল দুনিয়ার জীবনের গুরুত্বই বহন করে এমন নয় বরং পরকালীন জীবনের অধ্যায়েও অনেক গুরুত্ব বহন করে।
সৃষ্টির আদিকাল থেকেই নারী-পুরুষ একে অপরের পরিপূরক ও পরিপোষক।জন্মের পর হতে মানুষ বড় হতে থাকে। বড় হওয়ার পাশাপাশি তার চাহিদাও বদলাতে থাকে।মানুষ যখন কৈশোরে পদার্পণ করে তখন তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি প্রবল টান সৃষ্টি হয়।ইসলাম এই সময়টাতে খুব গুরুত্ব আরোপ করে। এসময় ইসলামের সকল বিধান পালন করা তার উপর ফরজ হয়ে পড়ে। মানুষকে এ সময় নিজের দ্বীন কায়েম করতে হয়,আর বিয়ে হলো এই দ্বীনের একটি অংশ।কিন্তু ফিতনায় জর্জরিত এই সমাজব্যবস্থা বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করে। কারণ তারা চায়,যুবকরা বিয়ে থেকে দূরে সরে এসে ফিতনার বেড়াজালে আটকে পড়ুক এবং ইসলাম থেকে সরে আসুক।দাজ্জালি সমাজব্যবস্থা বিয়েকে করে দিয়েছে কঠিন ও কষ্টসাধ্য।'আগে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে,এরপর বিয়ে' এই ধারণাটি তারা যুবসমাজের মাথায় গেঁথে দিয়েছে এবং পাশাপাশি বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে৷ এই জঘন্যতম সমাজব্যবস্থার ফলে যুবসমাজ পথভ্রষ্ট হচ্ছে এবং প্রেম নামক যেনায় লিপ্ত হয়ে বিয়ে থেকে দূরে সরে আসছে।এমতাবস্থায় রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করা এবং বিয়েকে পূরণো রূপে ফিরিয়ে আনার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছে 'আর্লি ম্যারেজ ক্যাম্পেইন গ্রুপ'। গ্রুপের প্রারম্ভ থেকে এখন পর্যন্ত সদস্যদের লেখাগুলো বাছাই করে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লেখার সংকলন নিয়েই ❝বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন❞ বইটি রচিত হয়েছে। বইটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে বিয়ে।দাজ্জালি সমাজব্যবস্থা কিভাবে বিয়েকে কঠিন করে দিয়ে,যিনাকে সহজ করে দিয়েছে তারই লেখনী বইটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।পাশাপাশি ইসলামে বিয়ের নিয়ম,বিয়ের তথাকথিত কুসংস্কার,পারিবারিক সুখশান্তি লাভের পাথেয় ইত্যাদিও বইটিতে সংযোজিত হয়েছে।
বইটির প্রয়োজনীয়তা :
------------------------------
মহান আল্লাহপাক আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আ:)কে সৃষ্টি করে তাঁর জীবনের পরিপূর্ণতা আনয়নের লক্ষ্যে আদি মাতা হযরত হাওয়া (আ:)কে তাঁর জীবনসাথী হিসেবে সৃষ্টি করে।বিয়ের মাধ্যমেই একে অন্যের পরিপূরক জীবন সঙ্গী হিসেবে আবদ্ধ করে দেন।
কেননা নারীর সাথে পুরুষদের সর্ম্পক স্থাপনের জন্য বিয়ে হচ্ছে একমাত্র বৈধ,বিধিবদ্ধ,সার্বজনীন এবং পবিত্র ব্যবস্থা।আল্লাহপাক পবিত্র কুরআনের সূরা বাকারার ১৮৭ নং আয়াতে এরশাদ করেন,“ স্ত্রীরা হচ্ছে তোমাদের জন্য পোশাক স্বরূপ আর তোমরা তাদের জন্য পোশাক স্বরূপ।” অর্থাৎ পোশাক যেমন করে মানব দেহকে সকল প্রকার নগ্নতা, অশ্লীলতা, কুশ্রীতা ইত্যাদি থেকে বাঁচিয়ে রাখে ঠিক তেমনি বিবাহর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী পরস্পর পরস্পরকে সেভাবে বাঁচিয়ে রাখে।একই প্রসঙ্গে মিসকাত শরীফে এরশাদ করা হয়েছে,“যে ব্যক্তি বিয়ে করল তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ হয়ে গেল, সে যেন বাকি অর্ধেকের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করে।”পবিত্র কোরআনের পাশাপাশি বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) সামর্থ্যবান লোকদেরকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার প্রতি বিশেষভাবে অনুপ্রাণীত করার সাথে সাথে সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ইচ্ছাকৃতভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হওয়াকে নিরুৎসাহিত করেন।
“বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন”বইটিতে বিয়ে নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ভোগা যুবসমাজের উদ্দেশ্যে খুব সুন্দর গোছানোভাবে উপদেশ প্রদান করা হয়েছে। বিয়ে কেন জটিল হয়ে গিয়েছে বর্তমান সমাজের কাছে,এই বিষয়টির যুক্তি প্রস্ফুটিত করা হয়েছে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে। দেরিতে বিবাহ, বাল্যবিবাহ,হারাম রিলেশনশিপ,সামাজিক কুসংস্কার,ইসলামে বিয়ের নিয়ম,সুখি সংসারের পাথেয় ইত্যাদি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরা হয়েছে।যুবকরা যেন ফেতনার মোহজালকে ছিন্ন করে বিয়ের মাধ্যমে পবিত্র সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে সেই তাগিদই দেওয়া হয়েছে বইটিতে। তাই সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য বইটির প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
ব্যক্তিগত অনুভূতিঃ
-------------------------
দাজ্জালি এই সমাজব্যবস্থা বিয়েকে করেছে কঠিন আর প্রেমকে করেছে সহজ। আমাদের যুবক-যুবতিরা বিয়ের মতো পবিত্র সম্পর্ক থেকে দূরে সরে এসে,প্রেম নামক যিনায় লিপ্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত।সমাজে ব্যভিচার-ফিতনা ছড়িয়ে পড়েছে আনাচে কানাচে। এমতাবস্থায় ফিতনার মোহজাল কাটিয়ে ওঠার জন্য বিয়েই একমাত্র পাথেয় বলে আমি মনে করি। “বিয়ে : অর্ধেক দ্বীন” বইটিতে মা শা আল্লাহ বিয়ে নিয়ে খুব সুন্দরভাবে লেখনী গুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে,যা আমার মনে দাগ কেটেছে বারংবার।এমনই একটা বই থাকা উচিত প্রতিটি যুবকের-যুবতির হাতে যারা বিয়ে নিয়ে অনাগ্রহী,প্রতিটি মা-বাবার হাতে যারা সন্তানদের বিয়ে নিয়ে অরুচিভাব দেখায়,প্রতিটি সমাজের মানুষের হাতে যারা বিয়েকে করেছে কঠিন ও কষ্টসাধ্য।বিয়ে নিয়ে লেখা এই বইটি আমার খুব ভালো লেগেছে,এক কথায় আমি লেখকের কাছে কৃতজ্ঞ,আলহামদুলিল্লাহ। ইন শা আল্লাহ, একদিন বইটি প্রতিটি মানুষের হাতে হাতে থাকবে এবং ফিতনার মোহজাল ছিন্ন করে ইসলামের আলোয় আলোকিত হবে প্রতিটি মুসলিম হৃদয়।
July 04, 2022
লেখকের জীবনী
গাজী মুহাম্মাদ তানজিল (Gazi Mohammad Tanjil)
গাজী মুহাম্মাদ তানজিল