Loading...

বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি (হার্ডকভার)

স্টক:

১২০.০০ ৯৬.০০

একসাথে কেনেন

"বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি" বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: ‘বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি’ পুস্তকে রাসেল বিজ্ঞানের ভাষ্য প্রণয়ন করেননি। বরং বিজ্ঞান এ কালের রাষ্ট্রযন্ত্রগুলিকে নজিরবিহীন শক্তিশালী করে যে মহাবিপর্যয় আবাহন করেছে তার বীভৎস চিত্র তুলে ধরেছেন। আবার মানবতার মুক্তির সম্ভাব্য (একেবারে অবাস্তব বলবো না) উপায়, পৃথিবীতে টিকে থাকার সম্ভাব্য পথ বদলে দিয়েছেন।
Bigganer Samajik Foloshruti,Bigganer Samajik Foloshruti in boiferry,Bigganer Samajik Foloshruti buy online,Bigganer Samajik Foloshruti by Bertrand Russell,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি বইফেরীতে,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি অনলাইনে কিনুন,বার্ট্রান্ড রাসেল এর বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি,9789848796313,Bigganer Samajik Foloshruti Ebook,Bigganer Samajik Foloshruti Ebook in BD,Bigganer Samajik Foloshruti Ebook in Dhaka,Bigganer Samajik Foloshruti Ebook in Bangladesh,Bigganer Samajik Foloshruti Ebook in boiferry,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি ইবুক,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি ইবুক বিডি,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি ইবুক ঢাকায়,বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি ইবুক বাংলাদেশে
বার্ট্রান্ড রাসেল এর বিজ্ঞানের সামাজিক ফলশ্রুতি এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 102.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bigganer Samajik Foloshruti by Bertrand Russellis now available in boiferry for only 102.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৯৬ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2013-02-01
প্রকাশনী অবসর প্রকাশনা সংস্থা
ISBN: 9789848796313
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

বার্ট্রান্ড রাসেল
লেখকের জীবনী
বার্ট্রান্ড রাসেল (Bertrand Russell)

(১৮ মে ১৮৭২ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০) ছিলেন একজন ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজকর্মী, অহিংসাবাদী, এবং সমাজ সমালোচক.যদিও তিনি ইংল্যান্ডেই জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন, তার জন্ম হয়েছিল ওয়েলস এ, এবং সেখানেই তিনি ৯৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। রাসেল ১৯০০ সালের শুরুতে ব্রিটিশদের আদর্শবাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্ব প্রদান করেন। তাকে বিশ্লেষণী দর্শনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বিবেচনা করা হয়, এর অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতারা ছিলেন তার শিষ্য ভিটগেনস্টেইন এবং পূর্বসূরি ফ্রেগে এবং তাকে ২০ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম যুক্তিবিদদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। রাসেল এবং হোয়াইটহেড একত্রে প্রিন্কিপিয়া ম্যাথমেটিকা নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তারা গণিতকে যুক্তির ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেন। তার দার্শনিক নিবন্ধ "অন ডিনোটিং" দর্শনশাস্ত্রে মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। দুটো গ্রন্থই যুক্তি, গণিত, সেট তত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব এবং দর্শনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তিত্ব এবং জাতিসমূহের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্যে বিশ্বাস করতেন। তিনি ছিলেন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী। রাসেল তার অহিংস মতবাদ প্রচারের জন্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জেলবন্দী হন, তিনি হিটলারের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালান, সোভিয়েত টোটালিটারিয়ানিজম এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার অংশগ্রহণের সমালোচনা করেন এবং পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে ছিলেন সর্বদা সোচ্চার। রাসেল ১৯৫০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন, যা ছিল "তার বহুবিধ গুরুত্বপূর্ণ রচনার স্বীকৃতিস্বরূপ যেখানে তিনি মানবতার আদর্শ ও চিন্তার মুক্তিকে ওপরে তুলে ধরেছেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধবিরোধীর ভূমিকা নেন, ফলস্বরূপ তাঁকে ছ'মাস কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। সেই সঙ্গে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের অধ্যাপক পদ থেকে বরখাস্ত হন। ১৯৫০ সালে পারমানবিক নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে আন্দোলন সংগঠিত করার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই কারণে ১৯৬১ সালে তাঁকে আবার কারাদনণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। ১৯৭০ সালে বারট্রান্ড রাসেল মৃত্যুবরণ করেন।

সংশ্লিষ্ট বই