বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর শ্রেষ্ঠ বাণী : বিদ্যালাভ করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য অবশ্য কর্তব্য। : যে শিক্ষা গ্রহণ করে তার মৃত্যু নেই। : বিদ্যার মতাে চক্ষু আর নেই, সত্যের চেয়ে বড় তপস্যা আর নেই, আসক্তির চেয়ে বড় দুঃখ আর নেই, ত্যাগের চেয়ে সুখ আর কিছুতেই নেই। : যে ব্যক্তি বিদ্যার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন, তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী। • মুখ লােকের সারারাত এবাদতের চেয়ে, শিক্ষিত ব্যক্তির এক ঘণ্টা নিদ্রা শ্রেয়। : যারা শিক্ষালাভ করে এবং তদনুযায়ী কাজ করে, তারাই প্রকৃত বিদ্বান। : যে ব্যক্তি বিদ্যান্বেষণে ঘরের বাইরে রে হয়, সে ফিরে না আসা পর্যন্ত অদুল্লাহ্নর পথে থাকে। • অতিরিক্ত উপাসনার চেয়ে অতিরিক্ত বিদ্যা শ্রেয় এবং সংযমই ধর্মেই অবলম্বনে। : যে শিক্ষিত ব্যক্তিকে সম্মান করে, সে আমাকে সম্মান করে। : যে ব্যক্তি জ্ঞানীদের সম্মুখীন হওয়ার জন্য কিংবা মূর্খদের সঙ্গে তর্ক করার জন্য | অথবা লােকের দৃষ্টি আকর্ষণের আশায় শিক্ষালাভ করতে চায়, আল্লাহ তাকে | দোযখের আগুনে নিক্ষেপ করবেন। • বিদ্যা শিক্ষার্থীগণ বেহেশতের ফেরেশতাগণ কর্তৃক অভিনন্দিত হবেন। : ধর্নার্থেপ্রাণ উৎসর্গকারী শহিদের রক্ত অপেক্ষা বিদ্বান ব্যক্তির কলমের কালি অধিক পবিত্র। : যে বিদ্যার্থী জ্ঞানান্বেষণে গৃহ থেকে বহির্গত হয়, খােদাতায়ালা বেহেশতে তাকে একটি উচ্চ আসন প্রদান করবেন। তার প্রতি পদক্ষেপই আনন্দময়, তার প্রত্যেকটি নতুন শিক্ষার জন্যই পুরস্কার আছে। : যে ব্যক্তি কোন বিদ্বান, বিদ্যার্থীকে সাহায্য করে এবং সে সাহায্য যদি একটা ভাঙা কলম বা একটি কাগজ দ্বারাও হয়, তবে সে কাবাগৃহ সত্তর বার নির্মাণ করে দেওয়ার সওয়াব (পুণ্য) লাভ করবে। • বিদ্যা অর্জন করাে; কারণ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে বিদ্যা অর্জন করে সে ধর্মকর্ম করছে। যে ব্যক্তি বিদ্যা আলােচনা করে, সে খােদাতায়ালার প্রশংসা করছে। যে বিদ্যা শিক্ষা দেয়, সে দান করার পুণ্যের অধিকারী হবে। যে জন উপযুক্ত পাত্রে বিদ্যা দান করে, সে আল্লাহর প্রতি ভক্তি প্রদর্শন করে। দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞানচর্চায় নিজেকে উৎসর্গ করাে। * যে ব্যক্তি নিজের জন্য কিংবা অন্যের জন্য পরিশ্রম করতে পরানুখ, সে খােদার পুরস্কার থেকে বঞ্চিত।