Loading...

বাংলা ছোটগল্প (হার্ডকভার)

স্টক:

২২০.০০ ১৭৬.০০

একসাথে কেনেন

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জীবন-বৃত্তান্ত (১৯২২-১৯৭১)। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জন্ম চট্টগ্রামের ষােলশহরে এক অভিজাত পরিবারে ১৯২২ সালের ১৫ আগস্ট। তাঁর পৈতৃক নিবাস নােয়াখালিতে। পিতা সৈয়দ আহমদউল্লাহ ছিলেন। উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারী। আহমদ উল্লাহ ১৯১২ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই, এ. পাস করেন। ১৯১৭ সালে তিনি ইংরেজিতে এম, এ, পাস করেন। এবং প্রথম মহাযুদ্ধকালে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়ােগ লাভ করেন। | পিতার কর্মস্থলে-মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফেনী, ঢাকা, কুড়িগ্রাম, চিনসুরা, হুগলী, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ প্রভৃতি স্থানে পড়াশােনা করেন ওয়ালীউল্লাহ্। চট্টগ্রাম জেলা স্কুলেও লেখাপড়া করেন। ১৯৩৯ সালে কুড়িগ্রাম হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করে ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজে ভর্তি হন। আই, এ, প্রথম বর্ষ শ্রেণিতে পাঠদ্দশায় ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিনে প্রথম রচনা “হঠাৎ আলাের ঝলকানি" (গল্প) প্রকাশিত হয়।
Bangla Chotogolpo,Bangla Chotogolpo in boiferry,Bangla Chotogolpo buy online,Bangla Chotogolpo by Syed Waliullah,বাংলা ছোটগল্প,বাংলা ছোটগল্প বইফেরীতে,বাংলা ছোটগল্প অনলাইনে কিনুন,সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ এর বাংলা ছোটগল্প,Bangla Chotogolpo Ebook,Bangla Chotogolpo Ebook in BD,Bangla Chotogolpo Ebook in Dhaka,Bangla Chotogolpo Ebook in Bangladesh,Bangla Chotogolpo Ebook in boiferry,বাংলা ছোটগল্প ইবুক,বাংলা ছোটগল্প ইবুক বিডি,বাংলা ছোটগল্প ইবুক ঢাকায়,বাংলা ছোটগল্প ইবুক বাংলাদেশে
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ এর বাংলা ছোটগল্প এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 176.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bangla Chotogolpo by Syed Waliullahis now available in boiferry for only 176.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১৭০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2018-02-01
প্রকাশনী এস আর প্রকাশন
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
লেখকের জীবনী
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ (Syed Waliullah)

Syed Waliullah (তাঁর জন্ম চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর এলাকায়, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ আগস্ট) তাঁর পিতা সৈয়দ আহমাদুল্লাহ ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা; মা নাসিম আরা খাতুনও সমতুল্য উচ্চশিক্ষিত ও রুচিশীল পরিবার থেকে এসেছিলেন, সম্ভবত অধিক বনেদি বংশের নারী ছিলেন তিনি। ওয়ালীউল্লাহর আট বছর বয়সের সময় তার মাতৃবিয়োগ ঘটে। দুই বছর পর তার বাবা দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের করটিয়ায়। বিমাতা এবং বৈমাত্রেয় দুই ভাই ও তিন বোনের সঙ্গে ওয়ালীউল্লাহর সম্পর্ক কখনোই অবনতি হয় নি। তার তেইশ বছর বয়সকালে কোলকাতায় চিকিৎসা করতে গিয়ে মারা যান। তার পিতৃমাতৃবংশ অনেক শিক্ষিত ছিলেন। বাবা এম এ পাশ করে সরাসরি ডেপুটি মেজিস্ট্রেট চাকুরিতে ঢুকে যান; মাতামহ ছিলেন কোলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স থেকে পাশ করা আইনের স্নাতক; বড়ো মামা এমএবিএল পাশ করে কর্মজীবনে কৃতি হয়ে খানবাহাদুর উপাধি পেয়েছিলেন এবং স্ত্রী ওয়ালীউল্লাহর বড়ো মামী ছিলেন নওয়াব আবদুল লতিফ পরিবারের মেয়ে, উর্দু ভাষার লেখিকা ও রবীন্দ্রনাথের গল্প নাটকের উর্দু অনুবাদক। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় হতে ম্যাট্রিক, এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। তার আনুষ্ঠানিক ডিগ্রি ছিলো ডিস্টিঙ্কশনসহ বিএ এবং অর্থনীতি নিয়ে এমএ ক্লাশে ভর্তি হয়েও শেষে পরিত্যাগ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর ওয়ালীউল্লাহ ঢাকায় এসে প্রথমে ঢাকা বেতার কেন্দ্রের সহকারী বার্তা-সম্পাদক ও পরে করাচি কেন্দ্রের বার্তা-সম্পাদক (১৯৫০-৫১) হন। ১৯৫১-৬০ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সরকারের পক্ষে নয়াদিল্লি, সিডনি, জাকার্তা ও লন্ডনে বিভিন্ন উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬০-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি প্যারিসে পাকিস্তান দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি এবং ১৯৬৭-৭১ সাল পর্যন্ত ইউনেস্কোর প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ছিলেন। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ দুটি গল্পগ্রন্থ নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প এবং তিনটি নাটক বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) ও সুড়ঙ্গ (১৯৬৪) রচনা করেছেন। ছোটগল্প ও নাটকেও তিনি সমাজের কুসংস্কার, ধর্মীয় ভন্ডামি, মানসিক ও চারিত্রিক স্খলন ইত্যাদিকে প্রতিভাসিত করেছেন। তিনি দেশ-বিদেশের নানা সাহিত্য পুরস্কার এবং বাংলাদেশ সরকারের ‘একুশে পদক’ (মরণোত্তর, ১৯৮৩) লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর প্যারিসে তাঁর মৃত্যু হয় এবং প্যারিসের উপকণ্ঠে মদোঁ-স্যুর বেল্ভু-তে তিনি সমাহিত হন।

সংশ্লিষ্ট বই