জিয়াউল হক বইটি এডিট এবং প্রকাশ করতে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সাহায্য করেছেন। তাই তার প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমি একজন ক্যানসার জয়ী। আমি এই গল্প অন্য ক্যানসার রােগী এবং তাদের স্বজনদের জন্য লিখেছি, যাতে তারা আমার লেখা পড়ে সুস্থ হওয়ার আশা ফিরে পান। কারণ একজন ক্যান্সার আত্ৰাস্ত মানুষের শরীর এতটাই নাজুক পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে সুস্থ হওয়ার আশা ধরে রাখা খুব কঠিন। আশা করি আমার এই লেখাটি অনেক অসুস্থ মানুষ এবং তাদের আত্মীয়স্বজনকে সুস্থ হয়ে বেঁচে ওঠার আশা জোগাবে। যদি একজন মানুষও এই বইটি পড়ে মনে শক্তি পান, তবে আমার লেখা সার্থক বলে মনে করব।
কামরুন নাহার ডিসেম্বর, ২০২০
তিন বছরের সুকঠিন সংগ্রাম শেষে দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসার থেকে সুস্থ হয়ে উঠি। এরপর অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম আমার সুস্থ হয়ে ওঠার গল্পটা লিখব । কিন্তু আজ লিখি, কাল লিখি করেও লেখা হয়ে উঠছিল না । ২০১৮ সালের নভেম্বরে একদিন ফেসবুকে ‘ইফুতারার গল্প’ পেজের অ্যাডমিন শামীম আরা আপা তার পাঠকদের আহ্বান করেন প্রত্যেককে নিজের সম্পর্কে লেখার জন্য। তার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে আমি পেজটির জন্য ‘আমার কথা' শিরোনামে আমার ক্যানসার জয়ের গল্পের কথা লিখতে শুরু করি। যা প্রথমে আমার ফেসবুক টাইম লাইন এবং পরবর্তীতে এই পেজটিতে ধারাবাহিকভাবে দেই। ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারিতে ধারাবাহিক লেখাটি শেষ হয়। প্রথমে ভেবেছিলাম পাঁচ-ছয় পর্বে লেখা শেষ করব। পরে লিখতে লিখতে তা একটা বইয়ের আকার নেয়। কয়েক পর্ব ফেসবুকে দিতে না দিতেই অনেক বন্ধু ইনবক্সে বলেন, এটি দিয়ে যেন বই প্রকাশ করি । এর মধ্যে আমার প্রিয় লেখক মােহাম্মদ হােসেন, আবুল কালাম আজাদ ভাই অন্যতম। মােহাম্মদ হােসেন ভাই আমাকে ইনবক্সে লিখেন, “বোন, ফেসবুক হচ্ছে ইরেজ মিডিয়া। মুছে যাবে। এত সুন্দর একটা লেখা লিখেছেন আমার মনে হলাে লেখাটার বেঁচে থাকা দরকার। লেখাটা মানুষের কাজেও লাগবে। খুব দরদ লেখাটায়। বই বের করলে ভালো হয় । এরকম সবাই লিখতে পারে না। আমি বই করব এমন ভেবে লেখাটা শুরু করিনি। তবে তার এ কথায় পরের অংশগুলাে লেখার সময় আরো যত্নশীল হই। লেখকবন্ধু আবুল কালাম আজাদ ভাই আমার লেখার কয়েক পর্ব পড়েই লিখলেন, ‘লেখাটা সুতী এমজে ফন্টে নিয়ে রিভাইজ করে ফেলুন। ভালাে একটি বই হবে।' একসময় আমার কথা লেখাটি এত বড় হয়ে যায় যা দিয়ে একটা বই করার উপযােগী হয়ে ওঠে। পেন্সিল পেজে লেখাটা দেয়ার পর লেখাটার প্রচুর পাঠক তৈরি হয়। শেষপর্ব যেদিন পেন্সিলে দেই, লেখাটার কমেন্ট এবং আমার ইনবক্সে প্রচুর পাঠক এটিকে বই আকারে পেতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আবুল কালাম আজাদ ভাইয়ের উৎসাহ, পাঠকদের অনুরােধ রাখতে লেখাটিকে বই আকারে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিলাম । বইয়ের নাম রাখা হলাে ‘বাঁচার কী যে আনন্দ!' আমার বর মােহাম্মদ
Bachar Ki Je Anondo,Bachar Ki Je Anondo in boiferry,Bachar Ki Je Anondo buy online,Bachar Ki Je Anondo by Kamrun Nahar,বাঁচার কী যে আনন্দ,বাঁচার কী যে আনন্দ বইফেরীতে,বাঁচার কী যে আনন্দ অনলাইনে কিনুন,কামরুন নাহার এর বাঁচার কী যে আনন্দ,9789848025857,Bachar Ki Je Anondo Ebook,Bachar Ki Je Anondo Ebook in BD,Bachar Ki Je Anondo Ebook in Dhaka,Bachar Ki Je Anondo Ebook in Bangladesh,Bachar Ki Je Anondo Ebook in boiferry,বাঁচার কী যে আনন্দ ইবুক,বাঁচার কী যে আনন্দ ইবুক বিডি,বাঁচার কী যে আনন্দ ইবুক ঢাকায়,বাঁচার কী যে আনন্দ ইবুক বাংলাদেশে
কামরুন নাহার এর বাঁচার কী যে আনন্দ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 240.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bachar Ki Je Anondo by Kamrun Naharis now available in boiferry for only 240.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
কামরুন নাহার এর বাঁচার কী যে আনন্দ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 240.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bachar Ki Je Anondo by Kamrun Naharis now available in boiferry for only 240.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
