Loading...

তেইশ নম্বর তৈলচিত্র (হার্ডকভার)

স্টক:

১৫০.০০ ১২০.০০

একসাথে কেনেন

তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
23 Number Toilocitro,23 Number Toilocitro in boiferry,23 Number Toilocitro buy online,23 Number Toilocitro by Alauddin Al-Azad,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র বইফেরীতে,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র অনলাইনে কিনুন,আলাউদ্দিন আল আজাদ এর তেইশ নম্বর তৈলচিত্র,9848116458,23 Number Toilocitro Ebook,23 Number Toilocitro Ebook in BD,23 Number Toilocitro Ebook in Dhaka,23 Number Toilocitro Ebook in Bangladesh,23 Number Toilocitro Ebook in boiferry,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ইবুক,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ইবুক বিডি,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ইবুক ঢাকায়,তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ইবুক বাংলাদেশে
আলাউদ্দিন আল আজাদ এর তেইশ নম্বর তৈলচিত্র এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 120.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। 23 Number Toilocitro by Alauddin Al-Azadis now available in boiferry for only 120.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৮০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2023-11-02
প্রকাশনী বইপত্র
ISBN: 9848116458
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

আলাউদ্দিন আল আজাদ
লেখকের জীবনী
আলাউদ্দিন আল আজাদ (Alauddin Al-Azad)

Alauddin Al-Azad বাংলাদেশের খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি, নাট্যকার, গবেষক ও অধ্যাপক। আশাবাদী সংগ্রামী মনোভাব তাঁর রচনার বৈশিষ্ট্য। বর্তমানে নাগরিক জীবনের বিকার উপস্থাপনে আগ্রহী। তিনি ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ১৯৬০ সালে ছাপা হয়। আলাউদ্দিন আল আজাদ ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের ৬ মে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা : গাজী আব্দুস সোবহান; মাতা : মোসাম্মাৎ আমেনা খাতুন; স্ত্রী : জামিলা আজাদ। প্রবেশিকা : নারায়ণপুর শরাফতউল্লাহ উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়, রায়পুরা (১৯৪৭)। উচ্চ মাধ্যমিক (কলা) : ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (১৯৪৯) তিনি ১৯৫৩ ও ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি সরকারি কলেজের অধ্যাপনা পেশায় যুক্ত হন। তিনি নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজ (১৯৫৫), ঢাকা জগন্নাথ কলেজ (১৯৫৬-৬১), সিলেট এমসি কলেজ (১৯৬২-৬৮) এবং চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ (১৯৬৪-৬৭)-এ অধ্যাপনা করেন। তিনি ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন এক বছর (১৯৭৪-৭৫) এবং পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। পেশাগত জীবনে মস্কোর বাংলাদেশ দূতাবাসে সংস্কৃতি উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, সংস্কৃতিবিষয়ক বিভাগ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়েও তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ঈশ্বরগুপ্তের জীবন ও কবিতা বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৯ এর ৩রা জুলাই শুক্রবার রাতে ঢাকার উত্তরায় নিজ বাসভবন রত্নদ্বীপে তিনি বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন।

সংশ্লিষ্ট বই