গীতালি হাসান প্রায় দুই যুগ ধরে সাংবাদিকতা, সাহিত্যচর্চা, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র মাধ্যমে সক্রিয় রয়েছেন। পৈত্রিক নিবাস কিশােরগঞ্জ জেলার ভৈরবে । সাম্প্রতিক বছরগুলােতে টেলিভিশন-নাট্যকার হিসাবে তিনি বেশ পরিচিতি অর্জন করেছেন চিত্রনাট্য লিখেছেন চারটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের । খ্যাতিমান। চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্তের ছবির চিত্রনাট্য লিখে পেয়েছেন আন্তর্জাতিক পুরস্কার। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম। অভিযুক্ত কমান্ডার আবদুর রউফ-এর কন্যা গীতালি হাসান বেড়ে উঠেছেন পারিবারিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে । বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়ে শিক্ষা নিয়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে । তাঁর উল্লেখযােগ্য বইগুলাে হচ্ছে : মেঘলা রাতের তারা (২০০১), চেনা পাখি অচেনা গান (২০০৬), লাস্যবতী (২০০৭), দাঁড়াবার। জায়গা নেই (২০০৮), সীমাহীন সীমানা (২০১০) উপন্যাস। আহত আকাক্ষা (১৯৯৬), সেদিন বৃষ্টি নেমেছিল (২০০৬), কখনাে বরষায় (২০০৩), আয়নার সামনে আমি (২০১১) গল্প । | দরের পানে পথের টানে (২০১২), অজানা জনপদে আমিশদের। সান্নিধ্যে (২০০৭), বসন্ত পাংখােয়া পাড়ায় কয়েকদিন (২০০৫), অচেনা দেশে চিন্ময় দিন (২০০৩), ভিনদেশী কথকতা (১৯৯৮), বিগ-ফাইভ আর পাখির দেশে (২০১৩) ভ্রমণ । টুকরাে ছবির আলপনা (২০০৮) অভিজ্ঞতা। স্মৃতির আলােয় আলােকিত মুখ (২০১৪) স্মৃতিকথা । সম্পাদিত গ্রন্থ : কণ্ঠশিল্পী নীলুফার ইয়াসমীন (স্মারকগ্রন্থ) (২০০৯), কমান্ডার আবদুর রউফ সম্মাননা স্মারক (২০১১)।