নাম, ধাম, বয়স, সময় বিবিধের ভিড়ে তিনি হারাতে চাননি কোনদিন। তাই তাঁর পরিচয় অতি সাধারণ। লেখার আনন্দে লেখেন, সৃষ্টি সুখের উল্লাসে গল্প বলেন, আর ভাগ করে নিতে ভালোবাসেন নানা রকমের গল্প সকল বন্ধুদের সঙ্গে।ছোটবেলায় কেটেছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের বিস্তৃত সবুজ গ্রাম নাটুয়ার পাড়ায়। বাবা প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ আব্দুল কুদ্দুস সরকার, মা আসমা সরকার। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে কনিষ্ঠ সন্তান।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টারস সম্পন্ন করেন তিনি।হুটহাট করে ঘুরতে বের হওয়া এবং জমিয়ে আড্ডা দেওয়া তাঁর অন্যরকম ভালোলাগা। বর্তমানে বাস করছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত প্রশান্তিকা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হিসেবে কর্মরত আছেন। যাঁরা তাকে চেনেন এবং জানেন তাঁরাই বলেন, তিনি তাঁর লেখার মতোই সহজ ও সরল। তাঁর সাতটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশের জনপ্রিয় বই বিক্রির পোর্টাল ‘বইফেরী বেস্টসেলার আ্যওয়ার্ড ২০২৩’ এ জিতে নেয় আরিফুর রহমানের উপন্যাস আমাদের ঠিকানা বদলে গেছে। তাঁর অন্যান্য উপন্যাস ‘এবং একা’, ' জানি সে আসবে না' , 'দহন দিনের গান’, ‘নিঃশব্দ প্রহরে’, ‘সন্ধ্যারাগ’, ‘স্বপ্নজাল’ পাঠকমহলে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। পাঠকদের ভালোবাসায় এবারের উপন্যাস ‘সাউদার্ন ভ্যালি ওয়ে’।বর্তমানে বাস করছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত প্রশান্তিকা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হিসেবে কর্মরত আছেন। কবিতা পড়তে ভীষণ ভালোবাসেন।যারা তাকে চেনেন এবং জানেন তাঁরাই বলেন, তিনি তার লেখার মতোই সহজ ও সরল। তার ছয়টি উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। সন্ধ্যারাগ, নিঃশব্দ প্রহরে, দহন দিনের গান , এবং একা , এবং ' জানি সে আসবে না' বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং দৃষ্টি কেড়েছিল পাঠক মহলের।