Loading...

দ্য থিওরি অব এভরিথিং (হার্ডকভার)

অনুবাদক: সাকিব জামাল

স্টক:

২৪০.০০ ১৮০.০০

একসাথে কেনেন

"দ্য থিওরি অব এভরিথিং" বইটিতে লেখা সামারী: মহাবিশ্বের শুরু থেকে এর ক্রম পরিনতি কী হতে পারে তা ক্রেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ধারাবাহিক সাতটি বক্তব্যে তুলে ধরেছিলেন স্টিফেন হকিং।
মহাবিশ্ব এবং সৃষ্টিতত্ত্ব তিনি সহজ সরলভাবে সাধারণ মানুষের বোধগম্য করে ফুটিয়ে তুলে ছিলেন তার বক্তৃতাসমূহে । এসব বক্তৃতার সংকলনই হলো 'দ্য থিওরি অব এভরিথিং' - বইটি ।মহাকাশ, মহাবিস্ফোরণ, কৃষ্ণগহ্বর ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ ' মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য' নিয়ে বিজ্ঞান ও প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য বোঝার জন্যও বইটি একটি আবশ্যকীয় পাঠ্য বইয়ের তালিকায় থাকা উচিৎ সবার জন্য।

The theory of everything,The theory of everything in boiferry,The theory of everything buy online,The theory of everything by Stephen Hawking,দ্য থিওরি অব এভরিথিং,দ্য থিওরি অব এভরিথিং বইফেরীতে,দ্য থিওরি অব এভরিথিং অনলাইনে কিনুন,স্টিফেন হকিং এর দ্য থিওরি অব এভরিথিং,9789844350014,The theory of everything Ebook,The theory of everything Ebook in BD,The theory of everything Ebook in Dhaka,The theory of everything Ebook in Bangladesh,The theory of everything Ebook in boiferry,দ্য থিওরি অব এভরিথিং ইবুক,দ্য থিওরি অব এভরিথিং ইবুক বিডি,দ্য থিওরি অব এভরিথিং ইবুক ঢাকায়,দ্য থিওরি অব এভরিথিং ইবুক বাংলাদেশে
স্টিফেন হকিং এর দ্য থিওরি অব এভরিথিং এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 184.80 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। The theory of everything by Stephen Hawkingis now available in boiferry for only 184.80 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১১৭ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2019-02-28
প্রকাশনী অন্বেষা প্রকাশন
ISBN: 9789844350014
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

স্টিফেন হকিং
লেখকের জীবনী
স্টিফেন হকিং (Stephen Hawking)

স্টিফেন উইলিয়াম হকিং একাধারে একজন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী, মহাবিশ্ববিজ্ঞানী এবং লেখক। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক মহাকাশবিদ্যা বিভাগের পরিচালক এবং অধ্যাপক ছিলেন। বিংশ ও একবিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা এই মেধাবী মানুষটির নাম শোনেননি, এমন পড়াশোনা জানা মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। স্টিফেন হকিং ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। স্কুলের পড়াশোনার পাট চুকিয়ে পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এরপর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত মহাকাশতত্ত্ববিদ ডেভিড সিয়ামার তত্ত্বাবধানে পিএইচডি প্রোগ্রামে যোগ দেন। গ্যালিলিওর জন্মের ঠিক তিনশ বছর পর জন্ম নেওয়া এই বিজ্ঞানী তখন থেকেই তাঁর প্রতিভার স্ফূরণ ঘটাতে থাকেন। পিএইচডি শেষ করার আগেই মাত্র ২১ বছর বয়সে তাঁর জীবন আচমকা থমকে দাঁড়ায়। মোটর নিউরন রোগ বা এমায়োট্রফিক ল্যাটেরাল স্ক্লেরোসিস নামক এক বিরল রোগে আক্রান্ত হন হকিং। এই রোগে পেশি নাড়ানোর জন্য দায়ী নিউরনগুলোর মৃত্যু ঘটতে থাকে এবং শরীরের প্রায় সব অংশ অচল হয়ে যেতে থাকে। বাগদত্তা জেইন ওয়াইল্ড ও সুপারভাইজার সিয়ামার অনুপ্রেরণায় আশার সঞ্চার হয় তাঁর মাঝে। ঠিকমতো কলমটিও ধরতে না পারা এই বিজ্ঞানী ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞানী রজার পেনরোজের সাথে তাঁর কালজয়ী ব্ল্যাকহোল তত্ত্ব প্রকাশ করেন, বর্তমানে যা হকিং রেডিয়েশন নামেও পরিচিত। তিনি রয়্যাল সোসাইটি অফ আর্টস এর সম্মানিত ফেলো এবং পলিটিক্যাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সের আজীবন সদস্য ছিলেন। ২০০৯ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম’ খেতাবে ভূষিত হন। লেখক হিসেবেও হকিং বিস্ময়কর কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। স্টিফেন হকিং এর বই সমূহ পাঠক সমাজে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তাঁর নিজের তত্ত্ব ও বিশ্বতত্ত্ব নিয়ে রচিত বই ‘আ ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ দিয়ে তিনি ব্রিটিশ সানডে টাইমস এর বেস্ট সেলার তালিকায় ছিলেন টানা ২৩৭ সপ্তাহ। স্টিফেন হকিং এর রচনা সব ধরনের পাঠকদের কাছে জটিল বৈজ্ঞানিক কথাবার্তা সহজভাবে জানার পাথেয় হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানীকে ১৯৭৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের সম্মাননা দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে তিনি এই পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। পাঠকনন্দিত স্টিফেন হকিং এর বই সমগ্র হলো ‘দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল’, ‘দ্য গ্র্যান্ড ডিজাইন’, ‘মাই ব্রিফ হিস্ট্রি’, ‘দ্য থিওরি অফ এভরিথিং’, এবং ‘দ্য নেচার অফ স্পেস অ্যান্ড টাইম’। ২০১৪ সালে ইউনিভার্সাল পিকচার্স ‘দ্য থিওরি অফ এভরিথিং’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করে। এই সিনেমায় স্টিফেন হকিং এর ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য এডি রেডমেইন জিতে নেন অস্কার। শারীরিকভাবে ভীষণ রকম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েও হকিং তাঁর গবেষণা কার্যক্রম সাফল্যের সাথে চালিয়ে যান। ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ ৭৬ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

সংশ্লিষ্ট বই