Loading...

প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত (হার্ডকভার)

স্টক:

১৮০.০০ ১৩৫.০০

একসাথে কেনেন

দেশ হিসেবে আমরা বিভিন্ন মাপকাঠিতে অন্যান্য অনেক দেশ থেকে পিছিয়ে থাকলেও, একটি দিকে আমরাও এগিয়ে এসেছি অনেকখানি। আর সেটি হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসার। দেশের আনাচকানাচে মানুষের হাতে হাতে পৌঁছে গেছে উন্নত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও ইন্টারনেট সেবা। এরকম একটা সময়ে পৃথিবীর সবার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সব স্তরের মানুষের জন্যই নতুন যে বিদ্যাটি জানা নিতান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে তা হলো- কম্পিউটার প্রোগ্রামিং। বয়স, ক্যারিয়ার ও শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বিশেষে প্রোগ্রামিংয়ের জ্ঞান ছাড়া বর্তমান বিশ্বে টিকে থাকা প্রতিদিনই ‘গতকালের চেয়ে কঠিন’ হচ্ছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশে প্রোগ্রামিং শিক্ষার প্রসারও হচ্ছে ধীরে ধীরে। দেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আয়োজিত হচ্ছে প্রোগ্রামিং ওয়ার্কশপ, সেমিনার ও প্রতিযোগিতা। প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থী প্রোগ্রামিং শিখতে আগ্রহী হয়ে উঠছে।
তবে, এই বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য যথাযথ গাইডলাইন পাওয়া যেমন কঠিন, ভুল পথে পরিচালিত হওয়াটা তেমনই সহজ। সবার মনেই প্রথমে যেসব প্রশ্ন জাগে তা হলো, কেন শিখব? কী কাজে লাগবে? কীভাবে শিখব?কতটুকু শিখব? কোথা থেকে শিখব? শেখার পরে কী করব? ইত্যাদি।

এই বইয়ে লেখক তামিম শাহ‍্‍রিয়ার সুবিন এই বিষয়েই দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সুবিন ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় প্রায় এক দশকের। দীর্ঘদিন তাঁর সান্নিধ্যে থেকে কাজ করেছি আমি। তাঁর কাছ থেকে শিখেছি অনেক কিছু। জটিল বিষয় সাবলীল ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে আলোচনা করার অদ্ভুত গুণ রয়েছে তাঁর।
সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিগ ডেটা, মেশিন লার্নিং, আইওটি, আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স রোবটিক্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখতে পাই। আবার কিছু শিক্ষার্থীর মধ্যে ব্যাপক অস্থিরতা দেখি ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং বিষয়ে। এই অস্থিরতাটাও অবশ্য অস্বাভাবিক নয়। কেননা, চারদিকে এই ‘বাজওয়ার্ড’ শিক্ষার্থীরা শুনছে, তারা কৌতূহলী হচ্ছে, কিন্তু ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না, এগুলোর কাজ কী? কীভাবে শিখতে হবে? শিখে কী লাভ হবে ইত্যাদি। সুবিন ভাই এই প্রাথমিক প্রশ্নগুলোরও উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এ বইয়ে ।
সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে স্কুল-কলেজ-পলিটেকনিক-বিশ্ববিদ্যালয়-স্বশিক্ষিত ইত্যাদি বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাজীবন থেকে কর্মজীবন পর্যন্ত একটি রোডম্যাপ লেখক উপস্থাপন করেছেন।
Programming Er Ascorjo Jogot,Programming Er Ascorjo Jogot in boiferry,Programming Er Ascorjo Jogot buy online,Programming Er Ascorjo Jogot by Tamim Shahriar Subin,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত বইফেরীতে,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত অনলাইনে কিনুন,তামিম শাহ‍্‍রিয়ার সুবিন এর প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত,9789843436931,Programming Er Ascorjo Jogot Ebook,Programming Er Ascorjo Jogot Ebook in BD,Programming Er Ascorjo Jogot Ebook in Dhaka,Programming Er Ascorjo Jogot Ebook in Bangladesh,Programming Er Ascorjo Jogot Ebook in boiferry,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত ইবুক,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত ইবুক বিডি,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত ইবুক ঢাকায়,প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত ইবুক বাংলাদেশে
তামিম শাহ‍্‍রিয়ার সুবিন এর প্রোগ্রামিংয়ের আশ্চর্য জগত এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 144.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Programming Er Ascorjo Jogot by Tamim Shahriar Subinis now available in boiferry for only 144.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৭২ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2018-02-01
প্রকাশনী দ্বিমিক প্রকাশনী
ISBN: 9789843436931
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

তামিম শাহ‍্‍রিয়ার সুবিন
লেখকের জীবনী
তামিম শাহ‍্‍রিয়ার সুবিন (Tamim Shahriar Subin)

তামিম শাহ‍্‍রিয়ার (ডাকনাম : সুবিন)-এর জন্ম ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর ময়মনসিংহে। গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার হারং গ্রামে। তাঁর বাবা মো: মোজাম্মেল হক ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা এবং মা ফেরদৌসি বেগম গৃহিণী। স্ত্রী সিরাজুম মুনিরা ও পুত্র আরাভ শাহরিয়ারকে নিয়ে বর্তমানে সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন। লেখাপড়া করেছেন হোমনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এ কে উচ্চ বিদ্যালয়, নটর ডেম কলেজ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০০৬ সালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে পাস করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। পরবর্তী সময়ে (২০০৭ ও ২০০৮ সালে) তিনি এসিএম আইসিপিসি ঢাকা রিজিওনাল-এর বিচারক ছিলেন। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও পরে সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে কাজ শুরু করেন। বাংলাদেশে থাকাকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠা করেছেন মুক্ত সফটওয়্যার লিমিটেড ও দ্বিমিক কম্পিউটিং। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডে একজন একাডেমিক কাউন্সিলর। বর্তমানে সিঙ্গাপুরে গ্র্যাব নামক একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন।

সংশ্লিষ্ট বই