এরশাদ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১৯৯০ সালের ২৮ নভেম্বর ময়মনসিংহে পুলিশের গুলিতে নিহত হন ফিরোজ ও জাহাঙ্গীর। উপন্যাসের সূচনাবিন্দু-মিছিলে আরও অন্তত দুজন নিহত হয় বলে জানা যায়, যাদের নিহত হওয়ার-ই স্বীকৃতি মেলে না। এদের একজনের গুলিবিদ্ধ মৃতদেহ ঘটনার পরদিন গভীর রাতে গ্রামের বাড়িতে এনে পুলিশ দাফন করে। শত শত মানুষের ভিড়ে এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত অখ্যাত যুবক অস্বীকৃতির চাদরে হারিয়ে যায়।
আখ্যানের মূল চলন-নব্বইয়ের গণআন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত ও স্বীকৃতিহীন শহীদের অনুজ করোনাকালে আকস্মিক নিখোঁজ হয়। দুশ্চিন্তা আর দহন নিয়ে পুরো পরিবার অপেক্ষা করে তাদের ছেলে ফিরবে! নিখোঁজ হওয়ার কারণ নিয়ে সংশয় থাকলেও বোঝা যায় যে, নামচিহ্নহীন হওয়ার জন্য কারণ বা যুক্তি আদৌ প্রয়োজন হয় না।
এই পৃথিবীতে নামচিহ্ন মানে কী? কারা ঠিক করে নাম ও চিহ্নের সীমানা। বিশাল মিছিল গড়ে ওঠে, নায়ক/নায়কদের নাম উজ্জ্বল হয়ে ছড়িয়ে থাকে, সাধারণ মানুষ কেবলই সংখ্যা, কেবলই এক একটি সংখ্যা-কোনোক্রমে মানুষকে সংখ্যার ছাঁচে ফেলে দিতে পারলে প্রকৃত দগদগে সত্য আড়ালে পড়ে থাকে। দোদুল্যমান সত্য আর ন্যায়ের ‘ইচ্ছেখুশি’ মাপকাঠির সামনে প্রচল বিশ্বাস ভেঙে পড়ে। এই উপন্যাসের চরিত্ররা তাই অনেকে খাপছাড়া-মনের ভেতরে বহুকাল চেপে রাখা হতাশা-রাগ জমে অনিয়ন্ত্রিত, প্রজ্ঞাহীন প্রবাহিত হয়, যা অসঙ্গত মনে হলেও এর গহিনে থাকে গভীর বেদনা।
গণআন্দোলনে নিহত শহীদের স্বীকৃতিহীনতার প্রেক্ষাপটকে নেপথ্যে রেখে এই উপন্যাসের চরিত্ররা পরস্পর ঘন হয়ে গূঢ় প্রশ্নটিই সামনে নিয়ে আসে-মানুষ কখন শুধু সংখ্যা হয়ে যায়? কেন হয়?
আখ্যানের মূল চলন-নব্বইয়ের গণআন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত ও স্বীকৃতিহীন শহীদের অনুজ করোনাকালে আকস্মিক নিখোঁজ হয়। দুশ্চিন্তা আর দহন নিয়ে পুরো পরিবার অপেক্ষা করে তাদের ছেলে ফিরবে! নিখোঁজ হওয়ার কারণ নিয়ে সংশয় থাকলেও বোঝা যায় যে, নামচিহ্নহীন হওয়ার জন্য কারণ বা যুক্তি আদৌ প্রয়োজন হয় না।
এই পৃথিবীতে নামচিহ্ন মানে কী? কারা ঠিক করে নাম ও চিহ্নের সীমানা। বিশাল মিছিল গড়ে ওঠে, নায়ক/নায়কদের নাম উজ্জ্বল হয়ে ছড়িয়ে থাকে, সাধারণ মানুষ কেবলই সংখ্যা, কেবলই এক একটি সংখ্যা-কোনোক্রমে মানুষকে সংখ্যার ছাঁচে ফেলে দিতে পারলে প্রকৃত দগদগে সত্য আড়ালে পড়ে থাকে। দোদুল্যমান সত্য আর ন্যায়ের ‘ইচ্ছেখুশি’ মাপকাঠির সামনে প্রচল বিশ্বাস ভেঙে পড়ে। এই উপন্যাসের চরিত্ররা তাই অনেকে খাপছাড়া-মনের ভেতরে বহুকাল চেপে রাখা হতাশা-রাগ জমে অনিয়ন্ত্রিত, প্রজ্ঞাহীন প্রবাহিত হয়, যা অসঙ্গত মনে হলেও এর গহিনে থাকে গভীর বেদনা।
গণআন্দোলনে নিহত শহীদের স্বীকৃতিহীনতার প্রেক্ষাপটকে নেপথ্যে রেখে এই উপন্যাসের চরিত্ররা পরস্পর ঘন হয়ে গূঢ় প্রশ্নটিই সামনে নিয়ে আসে-মানুষ কখন শুধু সংখ্যা হয়ে যায়? কেন হয়?
Namchinohin,Namchinohin in boiferry,Namchinohin buy online,Namchinohin by Mahbub Aziz,নামচিহ্নহীন,নামচিহ্নহীন বইফেরীতে,নামচিহ্নহীন অনলাইনে কিনুন,মাহবুব আজীজ এর নামচিহ্নহীন,9789849664482,Namchinohin Ebook,Namchinohin Ebook in BD,Namchinohin Ebook in Dhaka,Namchinohin Ebook in Bangladesh,Namchinohin Ebook in boiferry,নামচিহ্নহীন ইবুক,নামচিহ্নহীন ইবুক বিডি,নামচিহ্নহীন ইবুক ঢাকায়,নামচিহ্নহীন ইবুক বাংলাদেশে
মাহবুব আজীজ এর নামচিহ্নহীন এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 249.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Namchinohin by Mahbub Azizis now available in boiferry for only 249.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
মাহবুব আজীজ এর নামচিহ্নহীন এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 249.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Namchinohin by Mahbub Azizis now available in boiferry for only 249.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.