সার সংক্ষেপঃ আজকের পৃথিবীতে দেড়শ কোটি মুসলমানের বসবাস, একশব্দে যাদের পরিচয় মুসলিমজাতি। চৌদ্দশ বছর পূর্বে বিদ্যমান জাতিসত্তার তালিকায় যোগ হয়েছিল এই জাতিসত্তার নাম। সেদিন আকাশ-বাতাস, উদয়াচল-অস্তাচল, ঊর্ধ্বগগণ-ধরণিতল সবকিছু আলোড়িত হয়েছিল। কারণ,
Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part in boiferry,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part buy online,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড বইফেরীতে,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড অনলাইনে কিনুন,97898480122642,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part Ebook,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part Ebook in BD,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part Ebook in Dhaka,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part Ebook in Bangladesh,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part Ebook in boiferry,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড ইবুক,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড ইবুক বিডি,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড ইবুক ঢাকায়,মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড ইবুক বাংলাদেশে,Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part by Dr. Raghib Sarjani,ড. রাগিব সারজানি এর মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড
ড. রাগিব সারজানি এর মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে ১-৪ খণ্ড এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 1450.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Muslimjati Bisshoke Ki Diyeche 4 Part by Dr. Raghib Sarjaniis now available in boiferry for only 1450.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
| ধরন |
হার্ডকভার | ১৩৯২ পাতা |
| প্রথম প্রকাশ |
2021-02-02 |
| প্রকাশনী |
মাকতাবাতুল হাসান |
| ISBN: |
97898480122642 |
| ভাষা |
বাংলা |
ক্রেতার পর্যালোচনা
1-3 থেকে 3 পর্যালোচনা
-
পর্যালোচনা লিখেছেন 'আবিদুল হক'
"যে জাতি নিজের ইতিহাস-ঐতিহ্য ভুলে যায়, সে জাতি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে না"।
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১৯০কোটি মুসলমানের বসবাস। একশব্দে যাদের পরিচয় মুসলিমজাতি। এই জাতির রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। মানবকল্যাণের প্রতিটি শাখাতেই রয়েছে তাদের অবদান ও আবিষ্কার। এই পৃথিবী যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিল, তখন মুসলিমজাতিই আলোর দিশা দিয়েছে এবং মশাল হাতে দেখিয়েছে গৌরবময় আগামীর পথ। কিন্তু আজকের মুসলিম সন্তানরা কি জানে তাদের বীরত্বগাঁথা অতীতের কথা? সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে তাদের অবদানের কথা? সুন্দর পৃথিবী বিনির্মানে অংশগ্রহণের কথা?
একসময় তারা শুধু মসজিদের ইমামতি আর মাদরাসায় পড়ানোর দায়িত্বই পালন করেননি, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-ইতিহাস, শিল্প-সংস্কৃতি, চিকিৎসা-রসায়ন-উল্লেখযোগ্য প্রতিটি সেক্টরেই সফলতার সাথে ভূমিকা পালন করেছে।
প্রথিতযশা লেখক ও গবেষক ড.রাগিব সারজানির বিশ্লেষণধর্মী গ্রন্থ 'মা-যা কদ্দামাল মুসলিমুনা লিল-আলাম'। বাংলা ভাষায় যার অনুবাদ করেছেন আবদুস সাত্তার আইনী। প্রকাশিত হয়েছে দেশের খ্যাতিমান প্রকাশনী মাকতাবাতুল হাসান থেকে। গ্রন্থটিতে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন মানবজাতির কল্যাণে মুসলিমদের আবিস্কার ও অবদানের বর্ণনা। স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন আমাদের ভুলে যাওয়া ইতিহাস। তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তির মিশেলে তিনি রচনা করেছেন শ্রেষ্ঠ জাতির নিখুঁত পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য।
বইটি থেকে আমরা জানতে পারব অন্যান্য জাতিগুলো কীভাবে মুসলমানদের নানাবিধ আবিষ্কার নিজেদের বলে চালিয়ে দিচ্ছে। তাই গ্রন্থটি হতে পারে প্রতিটি মুসলমান মানবসন্তানের অধ্যায়ন তালিকায় অমূল্য সংযোজন।
June 29, 2022
-
পর্যালোচনা লিখেছেন 'আবিদুল হক'
"যে জাতি নিজের ইতিহাস-ঐতিহ্য ভুলে যায়, সে জাতি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে না"
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১৯০কোটি মুসলমানের বসবাস। একশব্দে যাদের পরিচয় মুসলিমজাতি। এই জাতির রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। মানবকল্যাণের প্রতিটি শাখাতেই রয়েছে তাদের অবদান ও আবিষ্কার। এই পৃথিবী যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিল, তখন মুসলিমজাতিই আলোর দিশা দিয়েছে এবং মশাল হাতে দেখিয়েছে গৌরবময় আগামীর পথ। কিন্তু আজকের মুসলিম সন্তানরা কি জানে তাদের বীরত্বগাঁথা অতীতের কথা? সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে তাদের অসামান্য অবদানের কথা? সুন্দর পৃথিবী বিনির্মানে অংশগ্রহণের কথা?
একসময় তারা শুধু মসজিদের ইমামতি আর মাদরাসায় পড়ানোর দায়িত্বই পালন করেননি, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-ইতিহাস, শিল্প-সংস্কৃতি, চিকিৎসা-রসায়ন- উল্লেখযোগ্য প্রতিটি সেক্টরেই সফলতার সাথে ভূমিকা পালন করেছে।
প্রথিতযশা লেখক ও গবেষক ড.রাগিব সারজানির বিশ্লেষণধর্মী গ্রন্থ 'মা-যা কদ্দামাল মুসলিমুনা লিল-আলাম'। বাংলা ভাষায় যার অনুবাদ করেছেন আবদুস সাত্তার আইনী। প্রকাশিত হয়েছে দেশের খ্যাতিমান প্রকাশনী মাকতাবাতুল হাসান থেকে।
গ্রন্থটিতে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন মানবজাতির কল্যাণে মুসলিমদের আবিস্কার ও অবদানের বর্ণনা। স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন আমাদের ভুলে যাওয়া ইতিহাস। তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তির মিশেলে তিনি রচনা করেছেন শ্রেষ্ঠ জাতির নিখুঁত পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য।
বইটি থেকে আমরা জানতে পারব অন্যান্য জাতিগুলো কীভাবে মুসলমানদের নানাবিধ আবিষ্কার নিজেদের বলে চালিয়ে দিচ্ছে। তাই গ্রন্থটি হতে পারে প্রতিটি মুসলমান মানবসন্তানের অধ্যায়ন তালিকায় অমূল্য সংযোজন।
June 29, 2022
-
পর্যালোচনা লিখেছেন 'আবিদুল হক'
বই: মুসলিমজাতি বিশ্বকে কী দিয়েছে
লেখক: ড.রাগিব সারজানি
অনুবাদক: আবদুস সাত্তার আইনী
"যে জাতি নিজের ইতিহাস-ঐতিহ্য ভুলে যায়, সে জাতি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে না"।
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১৯০কোটি মুসলমানের বসবাস। একশব্দে যাদের পরিচয় মুসলিমজাতি। এই জাতির রয়েছে এক গৌরবোজ্জল ইতিহাস। মানবকল্যাণের প্রতিটি শাখাতেই রয়েছে তাদের অবদান ও আবিষ্কার। এই পৃথিবী যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিল, তখন মুসলিমজাতিই আলোর দিশা দিয়েছে এবং মশাল হাতে দেখিয়েছে গৌরবময় আগামীর পথ। কিন্তু আজকের মুসলিম সন্তানরা কি জানে তাদের বীরত্বগাঁথা অতীতের কথা? সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে তাদের অসামান্য অবদানের কথা? সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণে অংশগ্রহণের কথা?
একসময় তারা শুধু মসজিদের ইমামতি আর মাদরাসায় পড়ানোর দায়িত্বই পালন করেননি, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-ইতিহাস, শিল্প-সংস্কৃতি, চিকিৎসা-রসায়ন-উল্লেখযোগ্য প্রতিটি সেক্টরেই সফলতার সাথে ভূমিকা পালন করেছে।
প্রথিতযশা লেখক ও গবেষক ড.রাগিব সারজানির বিশ্লেষণধর্মী গ্রন্থ 'মা-যা কদ্দামাল মুসলিমুনা লিল-আলাম'। বাংলা ভাষায় যার অনুবাদ করেছেন আবদুস সাত্তার আইনী। প্রকাশিত হয়েছে দেশের খ্যাতিমান প্রকাশনী মাকতাবাতুল হাসান থেকে।
গ্রন্থটিতে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন মানবজাতির কল্যাণে মুসলিমদের আবিষ্কার ও অবদানের বর্ণনা। স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন আমাদের ভুলে যাওয়া ইতিহাস। তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তির মিশেলে তিনি রচনা করেছেন শ্রেষ্ঠ জাতির নিখুঁত পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য।
বইটি থেকে আমরা জানতে পারব অন্যান্য জাতিগুলো কীভাবে মুসলমানদের নানাবিধ আবিষ্কার নিজেদের বলে চালিয়ে দিচ্ছে। তাই গ্রন্থটি হতে পারে প্রতিটি মুসলমান মানবসন্তানের অধ্যায়ন তালিকায় অমূল্য সংযোজন।
June 29, 2022
লেখকের জীবনী
ড. রাগিব সারজানি (Dr. Raghib Sarjani)
ড. রাগিব সারজানি
Dr. Raghib Sarjani জন্ম: ১৯৬৪ঈ. আল মুহাল্লা কুবরা, মিশর। ড. রাগেব সারজানী মিশরের বিশিষ্ট ইসলামপ্রচারক, ইতিহাসবিদ ও একজন আধুনিক আরবলেখক। পেশায় মূলত তিনি একজন ডাক্তার। তবে ডাক্তারি পেশার পাশাপাশি ইসলামী ইতিহাসের গভীর গবেষণা বর্তমান পৃথিবীতে তাকে একজন বিশিষ্ট ইসলামী ইতিহাসবিদ হিসেবে পরিচিত করেছে। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর পবিত্র কুরআনুল করীম হিফজ করেন। ইসলামের প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা, ইসলামের ইতিহাসের প্রতি দরদ ও শ্রদ্ধা-তার চোখের তারায় যে আগামীর স্বপ্ন আঁকে-সেই স্বপ্ন বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতেই তার লেখালেখি। এই স্বপ্ন ছবি হয়ে উড়ে বেড়ায় তার রচনার ছত্ৰে ছত্ৰে | শিক্ষা তিনি ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদ থেকে ইউরোসার্জারি বিষয়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে পবিত্র কুরআনুল করীম হিফজ করেন। কর্মক্ষেত্র অধ্যাপক : মেডিসিন অনুষদ, কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়,সদস্য : ইন্টারন্যাশনাল মুসলিম উলামা পরিষদ,সদস্য : মানবাধিকার শরীয়া বোর্ড, মিশর,সদস্য : আমেরিকান ট্রাস্ট সোসাইটি ,প্রধান : ইতিহাস বিভাগ, ইদারাতুল মারকাযিল হাজারা, মিশর রচনাবলি ইতিহাস ও ইসলামী গবেষণা বিষয়ে এ পর্যন্ত তার ৫৬টি মূল্যবান গ্ৰন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য— কিসসাতুত তাতার (তাতারীদের ইতিহাস),কিসসাতু উন্দুলুস (স্পেনের ইতিহাস),কিসসাতু তিউনুস (তিউনেসিয়ার ইতিহাস) আর রহমা ফি হায়াতির রসূল মা'আন নাবনী খায়রা উন্মাতিন প্রভৃতি।
