Loading...

কে (হার্ডকভার)

স্টক: স্টকে আছে (১ এর বেশি কপি আছে)

২০০.০০ ১৫০.০০

"কে" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা: ফুলপুর হাইস্কুলের ইংরেজির টিচার মতিউর রহমান সাহেবের ক্লাস সিক্সে পড়া মেয়ে কুসুম আগুনে পুড়ে মারা যায় সাত বছর আগে। মেয়ের শােকে মতিউর রহমান যান পাগল হয়ে। এখন সবাই তাকে বলে পাগলা মাস্টার। রবিনের মেজোফুফুর খামারবাড়ি ফুলপুরে। খামারবাড়ির ভিতরেই ছােট্ট একটি বাড়িতে থাকে হায়দার আলীর পরিবার। হায়দার আলীর বড় মেয়েটির নামও কুসুম। সাত বছর আগে মারা যাওয়া পাগলা মাস্টারের মেয়ে কুসুমের বয়সী সে। কিন্তু এই কুসুম এক রহস্যময়ী কিশােরী। সে ঘর থেকে বেরােয় না, তার মুখ কেউ দেখতে পায় না। সবাই মনে করে এই কুসুমের সঙ্গে জ্বিন আছে । অন্যদিকে পাগলা মাস্টার প্রায়ই এসে বসে থাকেন হায়দার আলীর বাড়ির সামনে। তাঁর একমাত্র আকাঙখা কুসুমের মুখটা তিনি একবার মাত্র দেখবেন। কিন্তু কুসুম কিছুতেই তাঁর সামনে আসে না। মেজো ফুফুর সঙ্গে খামারবাড়িতে এসে এসব ঘটনা জানতে পারে রবিন। এক বিকেলে ফণা। তােলা বিষাক্ত সাপের ছােবল থেকে তাকে বাঁচায় কালাে ওড়নায় মুখ ঢাকা কুসুমের বয়সী এক কিশােরী। পরদিন সেই মেয়েই নিজের ছবি আঁকাতে আসে রবিনের কাছে। ওড়নায় মুখ ঢাকা, শুধু চোখ দুটো দেখা যায়। ওটুকু দেখেই কুসুমের ছবি আঁকে রবিন। দেখা যায় রবিনের আঁকা ছবিটি হচ্ছে পাগলা মাস্টারের সাত বছর আগে আগুনে পুড়ে মরে যাওয়া মেয়ে কুসুমের ছবি। সব মিলিয়ে ‘কে’ এক রহস্যে ভরা উপন্যাস। শিশু কিশাের পাঠকদের সঙ্গে বড়রাও সমান মজা পাবেন এই উপন্যাস পড়ে।
Ke,Ke in boiferry,Ke buy online,Ke by Imdadul Haq Milan,কে,কে বইফেরীতে,কে অনলাইনে কিনুন,ইমদাদুল হক মিলন এর কে,9847010500547,Ke Ebook,Ke Ebook in BD,Ke Ebook in Dhaka,Ke Ebook in Bangladesh,Ke Ebook in boiferry,কে ইবুক,কে ইবুক বিডি,কে ইবুক ঢাকায়,কে ইবুক বাংলাদেশে
ইমদাদুল হক মিলন এর কে এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 80.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Ke by Imdadul Haq Milanis now available in boiferry for only 80.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৮০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2009-02-02
প্রকাশনী অনন্যা
ISBN: 9847010500547
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

ইমদাদুল হক মিলন
লেখকের জীবনী
ইমদাদুল হক মিলন (Imdadul Haq Milan)

১৯৫৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বিক্রমপুরের মেদিনীমণ্ডল গ্রামে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের জন্ম। লেখনীশক্তির পাশাপাশি তার রয়েছে নাট্যরচনায় পারদর্শিতা। বর্তমানে বাংলাদেশের মূলধারার সংবাদপত্র ‘কালের কন্ঠ’-এর সম্পাদক পদেও নিয়োজিত রয়েছেন তিনি। শিশুতোষ গল্প দিয়ে সাহিত্য অঙ্গনে এ গুণী লেখকের প্রবেশ, যা প্রকাশিত হয়েছিলো ‘কিশোর বাংলা’ নামক এক পত্রিকায়। তবে পাঠকের নজরে পড়েছিলেন ‘সজনী’ নামের ছোট গল্প লিখে। খুব অল্প বয়সে তিনি লেখালেখিকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। ফলে তার লেখার বিষয়বস্তুতে কোনো জটিল সমীকরণের দেখা মিলতো না, পাঠককে বিমল আনন্দ দেয়ার উদ্দেশ্যে প্রথমদিকে তিনি ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ বিষয়গুলোকে পরিহার করেছিলেন। তবে পরবর্তীতে ইমদাদুল হক মিলন এর বই সমূহ-তে মুক্তিযুদ্ধ, হাজাম সম্প্রদায়ের জীবন, প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখগাথা, পাটচাষী, গ্রাম বাংলার সমাজের এক নিখুঁত চিত্রও ফুটে উঠতে দেখা যায়। এ প্রসঙ্গে লেখকের বক্তব্য, তিনি নিজেই লেখার এরকম বিপরীতধর্মী দুটি ধরন আপন করে নিয়েছেন, আর এক্ষেত্রে তার অণুপ্রেরণা ছিলেন সমরেশ বসু। ইমদাদুল হক মিলন এর বই সমগ্র-তে স্থান পেয়েছে প্রায় দেড় শতাধিক নাটক এবং প্রায় দু’শো উপন্যাস। শিশুতোষ গল্প এবং ভৌতিক উপন্যাস রচনাতেও তার জুড়ি নেই। এই বৈচিত্র্যপূর্ণ সৃষ্টিশীলতার কারণে বাংলা উপন্যাস ইমদাদুল হক মিলন এর কাছে কৃতজ্ঞ। শুধু বাংলাদেশ না, পশ্চিমবঙ্গেও তার সমান জনপ্রিয়তা রয়েছে। দুই বাংলায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী তার বহুল পঠিত উপন্যাস হলো ‘নূরজাহান’। এছাড়াও ইমদাদুল হক মিলন এর উপন্যাস সমগ্র বিভিন্ন পাঠকপ্রিয় উপন্যাসে ঠাসা। তাঁর কিছু উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জিন্দাবাহার’, ‘নিঝুম নিশিরাতে’, ‘যাবজ্জীবন’, ‘কালাকাল’, ‘কালো ঘোড়া’, ‘ভূমিপুত্র’, ‘পরাধীনতা’, ‘কে’, ‘তাহারা’, ‘ভূতের নাম রমাকান্ত কামার’ ইত্যাদি। দেশি-বিদেশি নানা সম্মানজনক পুরস্কারের পাশাপাশি ২০১৯ সালে তিনি একুশে পদক পান।

সংশ্লিষ্ট বই