ডিকশনারি ডট কম, লিখেছে, আত্মবিশ্বাস হচ্ছে, “নিজের বিচারবুদ্ধি, সামর্থ্য আর সক্ষমতার ওপর ব্যক্তির বাস্তবসম্মত আস্থা।” ‘আত্মবিশ্বাস হচ্ছে পূর্ণ বিশ্বাস। এটি কোনাে ব্যক্তি বা বস্তুর ক্ষমতা (এ ক্ষেত্রে আপনার), বিশ্বাসযােগ্যতা বা নির্ভরযােগ্যতার ওপর নিজের বিশ্বাস।” | আত্মবিশ্বাস থাকার অর্থ হচ্ছে, আপনি জীবনপথে সফলভাবে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে নিজের সক্ষমতা নিয়ে সন্তুষ্ট, এমনকি সুখী। আত্মবিশ্বাসী হলে আপনি জীবনের নানা সমস্যা বা ব্যর্থতাকে এই ভরসায় পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পারবেন যে, আপনি এখনাে সক্ষম ও কাজের মানুষ। নিজের ওপর ভরসার অনুভূতিটাই হচ্ছে আত্মবিশ্বাসের ভিত্তি। নিজের দোষত্রুটিসহ পুরাে মানুষটাকে ভালােবাসা আর মেনে নিতে পারার ক্ষমতাই আত্মবিশ্বাস। আত্মবিশ্বাসী মানুষ নিজেকে দেখে আশাবাদ আর আত্মমর্যাদার দৃষ্টিকোণ থেকে। আর এটি আসে সততা আর মূল্যবােধের ওপর ভিত্তি করে জীবনের পথচলা থেকে। আত্মবিশ্বাসী মানুষ নিজেকে জানে। জানে কীভাবে সে বাঁচতে চায়। যৌক্তিক মাত্রার দুঃখঅনুশােচনা আর আত্মবীক্ষণের পর সে অতীতের ব্যর্থতা আর ভুলভ্রান্তি পেছনে ঠেলে ফেলে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে। , আত্মবিশ্বাসী হওয়ার জন্য অনেককিছু অর্জন, আর্থিকভাবে সফল, খুবই আকর্ষণীয় বা মহামেধাবী হওয়া জরুরি নয়। সত্যি বলতে, আপনি স্রেফ আর দশজন সাধারণ মানুষের মতাে হয়েও বেশ আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন। কিছু মানুষের জিনগতভাবে ইতিবাচক মনােভাব বা সুন্দর মুখশ্রী পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ডিএনএ-তেই সবকিছু নিহিত তা মােটেই বলা যাবে না। আত্মবিশ্বাসের ব্যাপারটা শেখা ও লালন করা সম্ভব। এছাড়া এমন কিছু সুনির্দিষ্ট দক্ষতা আছে যা ব্যক্তির মধ্যে আত্মবিশ্বাসের বিকাশে সহায়তা করে। এসব দক্ষতা আপনাকে